Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

The results of the written examination and the schedule of practical and oral examinations for the recruitment of manpower to 19 (nineteen) vacancies in 10 (ten) categories in grades 14 to 20 of the Divisional Commissioner's Office, Barisal have been published.


ফুটবল এসোসিয়েশন

ফুটবল এসোসিয়েশন

বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে, এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এটি এএফসির সদস্য। দলটি এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। এশিয়ান কাপে ১৯৮০ সালে তারা মাত্র একবার অংশ নিতে পেরেছে এবং সেখানে তারা প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নিয়েছে।উপমহাদেশের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও ফুটবল ক্রিকেটের জনপ্রিয়তার কারনে স্তিমিত হয়ে গেছে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৭৪ সালে ফিফার সদস্যপদ লাভ করে।

১৯৮৬ সালে বাংলাদেশের প্রথম বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে শুভসূচনা করলেও (ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিজয়) তা ধরে রাখতে পারেনি।মহাদেশীয় প্রতিযোগিতা এশিয়ান কাপেও বাংলাদেশের ফলাফল সন্তোষজনক নয়।

তবে ভিশন এশিয়া প্রকল্পের অধীনে বাংলাদেশ ফুটবলের মানোন্নয়নে চেষ্টা করে যাচ্ছে। বর্তমানে ঘরোয়া লীগ ও যুব ফুটবল উন্নয়নে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। ফুটবল উন্নয়নের এই সিদ্ধান্ত সঠিক সময়ে হয়েছে বলে সবাই মনে করেন।

ফুটবল বাংলাদেশে এখনও খুব জনপ্রিয়। তার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল ২০০৩ সালের দক্ষিণ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশন কাপ (সাফ ফুটবল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ৫০,০০০ সমর্থকের উপস্থিতিতে মালদ্বীপের বিরুদ্ধে টাইব্রেকারে বাংলাদেশ এ বিজয় অর্জন করেছে। এই ফলাফল বাংলাদেশের কাছে এতদিন অধরাই থেকে যাচ্ছিল। জয়ের ধারায় বাংলাদেশ উপমহাদেশের পরাশক্তি ভারতকে ২-১ গোলে সেমিফাইনালে পরাজিত করে। বাংলাদেশের সবাই আশা করেন এ ধরনের ফলাফল মহাদেশীয় পর্যায়ে তাদেরকে সফলতা অর্জনে নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে।

কাজী সালাহউদ্দিন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কিংবদন্তি খেলোয়াড়। তিনি হং কং এ পেশাদারী ফুটবল খেলেছেন, যা কোন বাংলাদেশী ফুটবলার হিসেবে প্রথম।

বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসে সাম্প্রতিক সময়ে স্মরনীয় ঘটনা হচ্ছে বিশ্ব ফুটবল তারকা জিনেদিন জিদানের বাংলাদেশ ভ্রমণ।